article-03 [ Mashrafi Mahin ]

হাস্যকর কাহিনী

আজকে একটা হাস্যকর মজার গল্প বলছি। গল্পটা কিন্তু একটা পিকনিক( বনভোজন )-কে নিয়ে। তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক। আমার বাবা গার্লস হাই স্কুলের শিক্ষকতা করেন। তাদের স্কুল থেকে প্রায় প্রতিবছরেই একটা পিকনিকের আয়োজন করা হয়। অর্থাৎ বাইরে কোথাও যাওয়ার পরিকল্পনা করা হয়। তাই প্রতিবছরের মতো এবছরও তারা পিকনিকের আয়োজন করেছেন। স্পট সিলেক্ট করেছেন রাজশাহীর ‘ জিয়া পার্ক ’। এখন আপনারা বলতে পারেন এইসবের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা কি? হ্যাঁ, আমি সেটাও বলছি। স্বাভাবিক ভাবে আমি শিক্ষকের ছেলে হওয়ায় আমিও এতে অংশগ্রহণ করার একটা সুযোগ পেয়েই থাকি। করেছিও প্রতিবার। কিন্তু এবছর আর করা হয়নি। কারন আমি জানতাম-ই না এবছরও পিকনিকের আয়োজন করা হয়েছে। আমার বাবা আমাকে বলেছেন পিকনিকের ঠিক একদিন আগে। আমি তখন প্রায় হতভম্ব হয়ে যাই। ভালো কথা, আমার বাবা কিন্তু গার্লস হাই স্কুলের শিক্ষক। সুতরাং আমি ভাবলাম অনেক ‘ যাবো’ কি ‘যাবো না’। তারপর আমি ......

Read This Article

article-02 [ Mashrafi Mahin ]

দিন শেষে আমি যখন একটা বিরক্তিকর অধ্যায়

আজকে আমি আমার জীবনের একটি গল্প শেয়ার করব। আশা করি পুরো গল্পটি পরবেন এবং আমার করা ভুল গুলো থেকে নিজেকে অবশ্যই সাবধান করেন নিবেন। গল্পটা বেশি দিনের নয়। সবে মাত্র এস.এস.সি পরীক্ষার রেজাল্ট দিয়েছে। আমার গ্রেড পয়েন্ট ৫খুশি। সুতরাং আমার রেজাল্ট-এ আমার বাবা, মা সহ পাড়া-প্রতিবেশী এবং আত্মীয়স্বজনরাও খুশি। এখন আমার প্রাইভেট শুরু করার পালা। কারণ আমাদের ইন্টারমিডিয়েট পর্যায়ে এবার সময় খুব কম। তাই আর দেরি না করে যথারীতি আমি যেই টিউটর এর কাছে গণিত পড়েছিলাম, তার কাছেই গেলাম এবার নতুন করে ইন্টারমিডিয়েট এর গণিত বই নিয়ে। তখন সবে মাত্র রেজাল্ট দিয়েছে বলে অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রীরা অনেক খুশি ছিল। তাই কেইউ তেমন প্রাইভেট শুরু করার আগ্রহ দেখায়নি। যাহোক এর মধ্যেও আমি সহ বেশ কয়েকজন ছাত্রছাত্রী শুরু .....

Read This Article

article-01 [ Mashrafi Mahin ]

কলেজ জীবনের প্রথম দিন

Scroll Down

আজকে আমার কলেজ জীবনের প্রথম দিন, প্রথম ক্লাস। যথারীতি সকাল থেকেই কলেজে যাওয়ার একটা প্রস্তুতি ছিল। ঘড়ির কাঁটা ধরে ঠিক ৯টায় কলেজে পৌছালাম। সাথে ছিল বন্ধু পিয়াস। কলেজে পৌঁছানোর পর কলেজ গেটে এক সিনিয়র ভাইয়ার নির্দেশে আমরা প্রশাসনিক ভবনের সামনে গিয়ে উপস্থিত হলাম। আমাদের নতুন ইয়ারের সবাই লাইন ধরে দাঁড়িয়ে গেলাম। কলেজের সমস্ত স্যার ম্যাডামের সামনে গিয়ে দাঁড়িয়ে গেলাম। প্রিন্সিপাল স্যার জনাব মোঃ খলিলুল্লাহ আমাদের উদ্দেশ্যে বেশ আকর্ষণীয় ভাষায় দিক নির্দেশনামূলক কিছু কথা বললেন। যে কথাগুলো অধীর আগ্রহের সাথে শুনলাম এবং মনে মনে মেনে চলার প্রতিজ্ঞা করলাম। যথারীতি অ্যাসেম্বলি ক্লাস শেষ করে আমি বন্ধুদের সাথে দক্ষিণ দুয়ারী বিল্ডিং-এর দ্বিতীয় তলায় ১১২-নং কক্ষে ক্লাস করার উদ্দেশ্যে উপস্থিত হলাম। কক্ষের এদিক ওদিক তাকিয়ে বেশ ভালো করে দেখে নিলাম। আর ভাবলাম, দুইটি বছরের জন্য এই কলেজে এই অজানা কক্ষগুলোর সাথে বন্ধুত্ব গড়ে তুলতে হবে। রুটিন মোতাবেক প্রথম ক্লাস ছিলো ৯.৩০ মিনিট। স্যার আসার আগেই .......

Read This Article